Description
Details
স্মৃতিতে অম্লাণ নামে অধ্যায়টি দেশের বিশিষ্ট গুনীজন তাঁর স্মৃতিচারণ করেছেন। তাঁর কিছু প্রকাশিত, অপ্রকাশিত, অগ্রন্থিত গদ্য, কবিতা বাণী -ইংরেজী হস্তাক্ষরের কিছু প্রতিলিপি এ গন্থের অন্যতম আকর্ষন । এ গ্রন্থের অ্যালবাম বা ছবির অংশে আমরা বাংলাদেশে তাঁর আগমন, বিচার, এবং তিরোধান পর্যন্ত সব জায়গায় তিনি যাতায়াত করেছেন তার্ একটি সচিত্র প্রতিবেদন “পদচিহ্ন রেখে গেলে” অধ্যায়ে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। তাঁর ব্যাবহৃত জিনিসপত্রর ছবিও এতে সংযোজিত করা হয়েছে যা এ গ্রন্থের বিশেষ আকর্ষন গণ্য হবে। এছাড়া অ্যালবামে একটি নিপুণ সূচিকর্মের প্রতিলিপি রয়েছে এ গ্রন্থে যা আশ্চর্যজনক রূপে জীবন্ত।
Author Biography
আল্লামা শাহ্ কারামত আলী (রহ:)-এর দৌহিত্র সৈয়দ রশীদ আহমদ জৌনপুরী তাঁর নানাজানের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্যে এদেশে এসেছিলেন ১৯৬৩ সালে। শাহ্ কারামত আলী (রহঃ) ঊনবিংশ শতাব্দীতে বাংলা এবং আসামে মৃতপ্রায় ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা করেন। তিনি বজরায় করে গ্রাম বাংলার মানুষের ঘরে ঘরে ইসলামের মর্মবাণী পৌছে দিয়ে রাসুলে পাকের হাদিসসহ কুরআনের মর্মমূলে নিহিতি বাণীকে অশিক্ষিত এবং অশিক্ষিত এবং পশ্চাদপদ মুসলমান সম্প্রদায়ের কাছে উপস্হাপিত করে্ ইসলামের নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন। তবে ১৮৭৩ সালে মৃত্যর আগে তাঁর কনিষ্ঠা কন্যা হাফিজুন্নেসা আয়েশার গর্ভে এক অনাগত মহামানবের সম্পর্কে ভবিষ্যত বানী করেন। রাসুলে পাকের বংশধর সৈয়দ রশীদ আহমদ জৌনপুরী মায়ের আদেশে এদেশে আসেন ১৯৬৩ সালে। তখনেই তাঁর বয়স ৭৪ বৎসর । এরপর তিনি আমাদের মাঝে ৩৮ টি বছর কাটিয়ে গেছেন। তিনি ইসলামকে – আল্লাহ ও তাঁর হাবিব রাসুলে পাককে (সা:) আমাদের কাছে উপস্থাপিত করেছেন এমন একটি বিরল আলোকে যা যে কোন পাঠকের মনকে আকর্ষন করে। তিনি বলেছেন ইসলাম শধু শরিয়ত নয় -কিংবা নয় শুধু তরিকত । ইসলাম হচ্ছে এ দুয়ের সমন্বিত ফল যা অর্জিত হলেই কেবল হাকিকত মারেফেতের সন্ধান লাভ করা যায় না।
Reviews
There are no reviews yet.