Description
লেখালিখি কি আলাদা চর্চার বিষয় হতে পারো বিদ্যায়তনিক পরিসরে আলাদা করে লেখালিখি চর্চার প্রয়োজন কী? মানবিকী বিদ্যাচর্চা বা সাহিত্যচর্চা যাঁরা করছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে, নতুন অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কী ভাবে তাঁদের আরও বৃত্তিমুখী করে তোলা যায়? গবেষণার জন্য লেখার নানান কৌশল নতুন গবেষকদের শিখতেই হয়, দক্ষ গবেষণার জন্য, কিন্তু স্নাতকোত্তর ডিগ্রির পর চাকরি খুঁজতে গিয়ে সাহিত্যের জ্ঞান ও জীবিকা- দুটোকে একই সঙ্গে কী ভাবে কাজে লাগাবেন বিদ্যার্থীরা। এই সময় ও এই সময় গোল্ড-সহ বিভিন্ন বাংলা ও ইংরেজি সংবাদপত্র, পড়কাই কোম্পানি, নামী জার্নাল, কর্পোরেট হাউস, ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা ভাগ করে নিলেন তাঁদের অভিজ্ঞতা। হাতে-কলমে শিক্ষার মাধ্যমে পাঠদান হল। বিদ্যার্থীদের। বাংলা ভাষায় ও আমাদের রাজ্যে এই ধরনের প্রয়াস বিরল। বিদ্যায়তনিক লেখালেখি, মিডিয়া ও কর্পোররেট হাউসের জন্য লেখালিখি এবং সৃজনশীল সাহিত্য রচনার নানা শৈলী ও প্রকরণ নিয়ে আলোচনা রয়েছে বই-তে। আমরা মনে করি, পরিবর্তিত অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে উচিত লেখালিখিকে একটি বিদ্যায়তনিক চর্চার বিষয় হিসাবে দেখা। এমন চেষ্টা এক দিকে যেমন বিদ্যার্থীদের গবেষণাধর্মী লেখায় আরও দক্ষ করে তুলবে, অন দিকে তাদের সৃজনশীল রচনার বিভিন্ন প্রকৌশল সম্বন্ধেও করে তুলবে সচেতন। এর গুরুত্বের দিক বাণিজ্যিক রচনা, তার জন্য বিদ্যার্থীরা দক্ষ ভাবে বৃত্তিমুখী পাঠ পাবেন এই বইয়ে, এমনটাই আশা।
Reviews
There are no reviews yet.