Description
বুজাই গুপ্তিপাড়ায় মামাবাড়িতে ঘুরতে গেছে দুর্গাপুজোর সময়। পুজোবাড়ির পাশে আছে একটি গম্বুজ, পুরনো সাতমহলা বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, কাছারিবাড়ি আর নাচমহল। একটা ঘরে আছে পূর্বপুরুষদের সংগ্রহ করা তিমি মাছের চোয়াল। পুজোবাড়ির সিঁড়ি বেয়ে উঠলেই দেখা যাবে প্যাঁচার ঘর- সেখানে বহুকাল থেকেই প্যাঁচাদের বাস।
শোনা যায় এই বাড়ির কোথাও নাকি লুকোনো রয়েছে বহু পুরনো এক খাতা- যেটা খুঁজে পেলে পাওয়া যেতে পারে গুপ্তধন । তারই খোঁজ শুরু করে ফুটু সেন আর বুজাই। ঘটনাক্রমে জড়িয়ে পড়ে বুজাইয়ের দাদু, দিদা, মামা, মামী আর মাসিরাও। শান্ত গুপ্তিপাড়া হঠাৎই অশান্ত হয়ে ওঠে। খুনের মতো ঘটনা দেখে বুদ্ধ দারোগা চিন্তিত হয়ে পড়ে। দীঘির ধারে ও যেখানে সুযোগ পেলেই যায়, সেখানে সন্ধের পরে ভূতেদের ভয়ে কেউই যায় না। ভূতের ভয় কম নয় বুদ্ধ দারোগারও। অচেনা কিছু লোক ঘুরছে এখন গুপ্তিপাড়ায়। এর মধ্যেই এক রহস্যময় তান্ত্রিককেও রাত্রির অন্ধকারে দেখা যায়। বুদ্ধ দারোগা পুজোবাড়ির চারপাশে পাহারার ব্যবস্থা করে। কি ঘটবে এরপর? জানতে গেলে পড়তে হবে লেখক অমিতাভ রায়ের কলমে অনবদ্য উপন্যাস ” গুপ্তিপাড়ার গুপ্ত খাতা “।
Reviews
There are no reviews yet.